1. narayanganjvision@gmail.com : hasan mia : hasan mia
  2. admin@narayanganjvision.com : narayadmin :
সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ০২:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
৩০ মে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন,, রফিকুল ইসলাম, বিডি,আর সোনারগাঁয়ে ফেসবুক কমিউনিটি গ্রুপের শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত। সোনারগাঁয়ে উচ্ছেদ অভিযানে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস সহ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ। মোগড়াপাড়া ইউনিয়নে জনবান্ধব নেতা আতাউর রহমানকে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চান ইউনিয়নবাসী। নারায়ণগঞ্জ জেলার সিসিএস কো-অর্ডিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পেলেন মনিরুল ইসলাম মনি বৈষম্যবিরোধী মামলায় ইঞ্জিনিয়ার মাসুদুর রহমান মাসুম আটক। চাঁদপুর ফরিদগঞ্জে কুরআন দিবস পালিত নারায়ণগঞ্জে ফার্স্ট কেয়ার ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার উদ্বোধন। ধামগড়ে ইটভাটায় মাটি বিক্রি না করায় বৃদ্ধার বাড়িতে ভূমিদস্যু আলমগীরের হামলা ময়মনসিংহ সাহিত্য সংসদে’র ঐতিহাসিক ‘বীক্ষণ’ মুক্ত মঞ্চ ভেঙ্গে দেয়ার প্রতিবাদে সোনারগাঁয়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

ভরা মৌসুমেও চড়া আমদানিকৃত ফলের বাজার

  • প্রকাশিত: শনিবার, ২৯ জুন, ২০২৪
  • ৪৩৩ বার শেয়ার হয়েছে

বাজারে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে দেশি-বিদেশি ফলের জোগান থাকলেও কমেনি আমদানিকৃত বিদেশি ফলের দাম। বাজার ঘুরে দেখা গেছে দামটা এখনও নাগালের বাইরে। আড়াইশো টাকার নিচে মিলছে না কোন বিদেশি ফল।

শুক্রবার (২৮ জুন) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, কেজিপ্রতি মাল্টা ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা, প্রতি কেজি কমলা ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা, আপেল ৩০০ থেকে ৩৪০ টাকা, নাসপাতি ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ডালিম বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা দরে। এ ছাড়া লাল অঙুরের কেজি ৬০০ থেকে ৬৬০ টাকা।

বাজারের তথ্য বলছে, আমদানি করা কিছু ফলের দাম এ ঈদের পরেই কেজিতে বেড়েছে ২০ থেকে ৩০ টাকা। দাম বাড়ার জন্য বাড়তি দরে শুল্কায়ন ও ডলার সংকটকে দায়ী করেন ব্যবসায়ীরা।

এ বিষয়ে ক্রেতারা বলছেন, ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারণে ফলের বাজার অস্থিতিশীল। উৎপাদক ও আমদানি পর্যায় থেকে খুচরা বাজার পর্যন্ত তদারকি না থাকায় বাজার নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়েছে। সরকারের সহযোগিতা থাকলে মধ্যস্বত্বভোগীদের সিন্ডিকেট ভেঙে বাজার নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব বলে মনে করেন তারা।

পল্টনের এক ফল ব্যবসায়ী বলেন, এখন বিদেশি ফলের মৌসুমও নয়। যে কারণে আমদানি কম। এ ছাড়া ডলারের দামের কারণে গত রোজার মধ্যে থেকেই বিদেশি ফলের বাজার চড়া। বাজারে প্রচুর দেশি ফল রয়েছে। ক্রেতাদের আকর্ষণ এখন দেশি ফলে। তাই বিদেশি ফলের দাম নিয়ে কেউ মাথা ঘামাচ্ছেন না।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে কারওয়ান বাজারের ফলের আড়তের এক স্বত্বাধিকারী বলেন, স্থানীয় পর্যায়েও দাম বেশি ফলের। মাঝখানে আবার ফড়িয়া আছে, পরিবহন খরচ দিতে হয়। সব মিলিয়ে দাম বেশি পড়ছে। আমরাও নিরুপায়।

ফল বিক্রেতারা বলেন, দেশি ফলের একদম ভরা মৌসুম চলছে, যে কারণে বিদেশি ফলের চাহিদা কমেছে। তবে দাম কমেনি সেই তুলনায়। আগে এ সময় বিদেশি ফল খুব কম দামে বিক্রি হতো। এবার ব্যতিক্রম।

এদিকে দেশী ফলের মধ্যে আনারস প্রতি পিস ৫০-১০০ টাকা, পেয়ারার কেজি ৬০-৮০ টাকা, লটকন ১৪০ থেকে ১৮০ টাকা এবং সবরি কলা ৪০ থেকে ৫০ টাকা হালিতে বিক্রি হচ্ছে।

মৌসুমি ফলের মধ্যে আমের দাম স্বাদ, আকৃতিভেদে ১০০-১৫০ টাকা, কাঁঠাল আকৃতিভেদে ১৫০ থেকে ৭০০ টাকা, জাম প্রতি কেজি ১৫০-১৮০ টাকা, লিচু ১০০ পিস ৫৫০ থেকে ১১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

এই ওয়েবসাইটের যেকোনো কিছু অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বেআইনি)

© 2024, নারায়ণগঞ্জ ভিশন অনলাইন টিভি  |  সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

© 2024, নারায়ণগঞ্জ ভিশন অনলাইন টিভি  |  সর্বস্বত্ব সংরক্ষিতএ

ই ওয়েবসাইটের যেকোনো কিছু অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বেআইনি)

 

© 2024, নারায়ণগঞ্জ ভিশন অনলাইন টিভি  |  সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি