শিবু মার্কেটে যুবদল নেতা সাদিকুর বাহিনীর ওয়াসিমের চাঁদাবাজি

স্টাফ রিপোর্টার

নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের আহবায়ক সাদিকুর রহমান সাদেকের নির্দেশে ওয়াসিমের চাঁদাবাজি।
শিবু মার্কেটের এক আতংকের নাম হয়ে উঠেছে শ্রমিক লীগের নেতা চাঁদাবাজ ও মাদক সন্ত্রাসী ওয়াসিম। ফতুল্লা থানার শ্রমিক লীগের নেতা ও চাঁদাবাজ আজিজুলের হাত দরে শ্রমিক লীগে যোগ দান করেন ওয়াসিম। শ্রমিক লীগের নেতা চাঁদাবাজ ওয়াসিম দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন বলে জানাযায় । শ্রমিক লীগের নেতা কাওসার আহান্মেদ পলাশের সাথে রাজনীতির সব সময় একটিভ থাকতেন ওয়াসিম। তারপর থেকে চাঁদাবাজি মাদক বাণিজ্যের সয়লাব গড়ে তুলে চাঁদাবাজ ও মাদক সন্ত্রাসী ওয়াসিম আরো জানাযায় সে শিবু মার্কেটের ফুটপাতের দোকান থেকে নিয়মিত চাঁদা আদায় করে থাকেন বলে জানায় ফুটপাতে দোকানদাররা । শিবু মার্কেট ও লামাপাড়াকে সন্ত্রাসী ও মাদক চাঁদাবাজির সম্রাজ্য গড়ে তুলে ওয়াসিমের সহযোগী সন্ত্রাসীরা। এক সময় নুন আনতে পান্তা ফুরালেও এখন বিপুল পরিমাণের সম্পদের মালিক বোনেযায় ওয়াসিম। আরো জানা যায় ঢাকা নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডে তিন চাকার অটো রিকশা মিশুক ও বড় অটো থেকে ইস্টিকার ও চাবির রিং বানিয়ে চাঁদাবাজি বাণিজ্য করতেন ওয়াসিম। শিবু মার্কেট ট্রাফিক পুলিশ বক্সে ভিতরে বসে চাঁদার টাকা ভাগাভাগি করতেন নিয়মিত ওয়াসিম। কিছু আসাদু ট্রাফিক পুলিশ সদস্যের সাথে বন্ধুত্ব করে চাঁদাবাজির কৌশল আরো বাড়িয়ে তুলেন ওয়াসিম। সব সময় সে শ্রমিক লীগ নেতা হলেও নিজেকে ডিবি পুলিশ পরিচয় দিতেন সাধারণ মানুষের কাছে। ডিবি পুলিশের পরিচয় দিয়ে সাধারণ মানুষ কে ভয় ভিত্তি দেখিয়ে সে চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসা করতেন ওয়াসিম । বিভিন্ন সময় নারায়ণগঞ্জ স্থানীয় পত্র পত্রিকাগুলোতে দেখা যেত চাঁদাবাজ ওয়াসিমে বিভিন্ন অপকর্ম ও প্রতারণা ও মাদক ব্যবসা চাঁদাবাজির শিরোনামে থাকতেন ওয়াসিম।বর্তমানে সে আওয়ামী লীগের পতন হলে বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের আহাবায়াক সাদিকুর রহমান সাদেক ৯ আগস্ট শুক্রবার শিবু মার্কেটে বিশাল বড় এক মহড়া দিয়ে চাঁদাবাজ ওয়াসিমকে বিএমপির কর্মী হিসেবে পরিচয় দিয়ে যান সাদিকুর রহমান সাদেক। রাজপথে থাকা নির্যাতিত বিএনপির নেতাকর্মীরা জানাই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন বিএনপির নেতা কর্মীদের মারধর ও জুলুম করেন তাদেরকে বিভিন্ন ভুয়া মামলায় দিয়ে ধরিয়ে দিতেন শ্রমিক লীগ নেতা ওয়াসিম। বিএনপি নেতাকর্মীরা তার ভয়ে বাড়িঘরে থাকতে পারতেন না বলে জানায় নির্যাতিত বিএনপির নেতা কর্মীরা । পুলিশের সোর্স হিসাবে কাজ করতেন ওয়াসিম জানায় বিএনপির নেতা কর্মীরা । আওয়ামী লীগ পতন হলে শ্রমিক লীগ নেতা চাঁদাবাজ ওয়াসিম শিবু মার্কেটের বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে নিজেকে বিএনপির নেতা পরিচয় দিয়ে আবারো চাঁদাবাজি শুরু করেছে বলে জানায় সাধারণ ব্যবসায়ীরা। ফতুল্লা থানার বিএনপি নেতা কর্মীরা জানায় এই নামে কেউ আমাদের সাথে রাজনীতিতে ছিলেন না। বিএনপির নাম পরিচয় দিলে তাদেরকে ফতুল্লা থানা বিএনপির নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের হাতে তুলে দিন অথবা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিতে পারেন। ফতুল্লা থানা বিএনপির নেতারা জানান বিএনপি কোন চাঁদাবাদ ও সন্ত্রাসীদের আশ্রয় ও প্রশ্রয় দেয় না চাঁদাবাজিও করে না বিএনপি হল শান্তি-শৃঙ্খলার দল জনগণের দল।