৭ ডিসেম্বর সকাল ১০ টার সময় উচিৎপুরা বাজার থেকে কোন রকমে জান নিয়ে পালিয়ে যায়।
বিএনপি ও যুবদলে পদ দেয়ার প্রলোভন দিয়ে
৫ আগষ্টের পর উচিৎপুরা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের,
বিএনপি ও যুবদল কর্মী রফি,রিপন,রতন,সোলায়মান,রফিক, জয়নালের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা করে মোট ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা নেয়, দীর্ঘ ৪ মাস কেটে যাওয়ার পরও যখন তারা কমিটি দিতে ব্যর্থ হয়, তখন নেতাকর্মী ক্ষিপ্ত হয়ে কমিটি দেয়ার কথা নেয়া টাকা ফেরত দেই দিচ্ছি বলে টালবাহানা শুরু করে,ও বিভিন্ন সাংগঠনিক সমস্যা কথা বলে সময় ক্ষেপন করতে শুরু করলে, তারা এডভোকেট আনোয়ার ও হানিফ সাথে যোগাযোগ করে ব্যর্থ হয়, তারা টেলিফোনে যোগাযোগ করতে চাইলে,কেউই তাদের ফোন রিসিভ করে না।
তারা যেন কমিটির জন্যে দেয়া টাকা ফেরত না চায়,তার জন্যে বিভিন্ন মাধ্যমে তাদেরকে ভয়ভীতি দেখাতে থাকে, এবং তাদের ফোন নাম্বার ব্লক লিস্টে ফেলে রাখে।
উচিৎপুরা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি এডভোকেট আনোয়ার ও তথাকথিত সাধারণ সম্পাদক হানিফ,
অহিদুল্লাহ কোন রকম কমিটি না দিয়ে তাদের সাথে এক প্রকার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়।
এডভোকেট আনোয়ার যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট ইকবাল পারভেজ এর রাজনীতি করতো ২০২২ পর্যন্ত, আর হানিফ নজরুল ইসলাম বাবুর রাজনীতি করতো,২০২৪ সালের ডামি নির্বাচনে ও সে নজরুল ইসলাম বাবুর পক্ষে নিজের বাড়িতে আওয়ামিলীগের নির্বাচন কার্যালয় খুলে নৌকার পক্ষে মিছিল সমাবেশ করেছে।
অনেক দিন পর ভুক্তভোগী বিএনপি কর্মীরা
৭ ডিসেম্বর রবিবার সকালে তাদের ৩ জনকে একসাথে উচিৎপুরা বাজারে পেয়ে।
উক্ত টাকা ফেরত চায়, এবং তাদের কমিটির জন্যে দেয়া টাকা আদায় করতে,উক্ত এলাকার জনগনের সহায়তা চাইলে,এলাকাবাসী তাদের সহায়তা এগিয়ে আসে, এডভোকেট আনোয়ার, বাটপার হানিফ,ও যুবদলের সদস্য সচিব অহিদুল্লাহ কে চারপাশ থেকে ঘিরে ধরে মারমুখী আচরণ শুরু করলে এক পর্যায়ে যুবদলের সদস্য সচিব অহিদুল্লাহ দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে জনগণ তাকে তাড়া করে ধরে ফেলে , এক পর্যায়ে এলাকাবাসী তাদেরকে গণধোলাই দিতে উদ্যত হলে,এলাকার মুরুব্বিদের মধ্যস্থতায় , উক্ত টাকা ১ মাসের মধ্যে ফেরত দেয়ার মুচলেকা দিয়ে তারা সেখান থেকে কোনরকম পালিয়ে যায়, এলাকাবাসী তাদেরকে সাবধান করে দেয়।
ভবিষ্যতে তারা যেন উক্ত টাকা ফেরত দিয়ে উচিৎপুরায় প্রবেশ করে, তা না হলে তাদেরকে যেখানে পাওয়া যাবে সেখানেই গণধোলাই দিয়ে টাকা আদায় করা হবে,
বলে উক্ত এলাকার জনগণ জানিয়ে দেয়।
সেই সাথে নদীতে বালুর ডেজার বসিয়ে নদীর বালু কাটার শেয়ারের কথা বলে যুবদল নেতা রিপন ও খোকনের কাছ থেকে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাকা এবং নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ সভাপতি হারুন অর রশিদ হিমেলের কাছ থেকে ২০ হাজার নেয়, এডভোকেট আনোয়ার, উচিৎপুরা ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক এমদাদুল হক মিলন বিকাশের মাধ্যমে নেয় ৫ হাজার টাকা, সেখান থেকে এমদাদুল হক মিলন হারুন অর রশিদ হিমেলকে ২০০০ হাজার টাকা বিকাশের মাধ্যমে ফেরত দেয় বাকি ৩০০০ টাকা সে রেখে দেয়।
কমিটির দেয়ার কথা বলে নেয়া ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা ও ডেজারের বালু কাটার শেয়ারের কথা বলে নেয়া ৪৫,০০০/ টাকা সেখান থেকে ২০০০ টাকা ফেরত দেয়ার পর বাকী ৪৩০০০/+ ১,২০,০০০/ = ১,৬৩,০০০/ হাজার টাকা এক মাসের মধ্যে ফেরত না দিলে
উচিৎপুরায় এডভোকেট আনোয়ার, বাটপার হানিফ, আর অহিদুল্লাহ কে অবাঞ্চিত ঘোষণা করা হবে।
এবং তাদেরকে উচিৎপুরা ইউনিয়নের যেখানে পাওয়া যাবে সেখানে দিগম্বর করে দৌড়ানি দেওয়া হবে বলে ক্ষিপ্ত এলাকাবাসী উক্ত প্রতিবেদককে জানিয়েছে।